Notice Board Please Click to view Class Routine Please Click to view Gallery Please Click to view Result Please Click to view
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্ণার
|
cÖfvwZ kvLv: 28/11/2021 wLª. mKvj: 10.00 Uv †_‡K 11.30 Uv|
* w`ev kvLv: 28/11/2021 wLª. `ycyi: 12.00 Uv †_‡K 01.30 Uv|
জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বার্তা
বাঙালি জাতির অনুপ্রেরণা ও নিজেকে বিশ্বদরবারে উপস্থাপনের মাস ফেব্রুয়ারি। ছাপাখানা আবিষ্কারের পর আমরা জানলাম ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে দরকার ''মুদ্রণ রূপ''। পরের ইতিহাস কেবলই পরিবর্তনের। সবশেষে আধুনিক কম্পিউটার যুগে অনুপ্রবেশ প্রিয় মাতৃভাষা বাংলার। ভাষা কেন্দ্রিক চেতনার হাত ধরেই এ দেশের মানুষ স্বপ্ন দেখতে শুরু করলো ডিজিটাল বাংলাদেশের। আর বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের এ স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদানের জন্য ২০২১ ভিশন নির্ধারণ করেছে ''ডিজিটাল বাংলাদেশ'' গড়ার। দেশ, জাতি কিংবা সম্প্রদায়কে আর সীমানার জালে আবদ্ধ রাখা সম্ভব না; কেননা সৃষ্টি হয়েছে এক বিশ্ব সীমানা এক বিশ্ব সম্প্রদায়। রাষ্ট্রীয় সীমানার প্রাচীর ভেঙ্গে মানুষ আজ এক সভাতে মিলিত হয়েছে। বিশ্বায়নের এই যুগে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই। তাইতো সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এমন অবস্থায় তথ্য প্রযুক্তি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া রীতিমত আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ওয়েব সাইট খুলতে যাচ্ছে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এখন সহজেই যে কেউ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্বন্ধে অবহিত হতে পারবে। এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একদিকে যেমন জনগনের সম্পৃক্ততা এবং জবাবদিহিতা বাড়বে তেমনি জেলার বিপুল সংখ্যক প্রবাসী যে কোন তথ্য ও সমস্যা সরাসরি স্কুল প্রশাসনকে অবহিত করতে পারবেন এবং প্রতিকার পাবেন। বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে মানুষ গাইবান্ধার এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দেখতে পাবেন ঘরের কাছের আঙ্গিনার মতো করে। আমি প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।
মো. আবদুল মতিন
জেলা প্রশাসক, গাইবান্ধা
প্রধান শিক্ষকের বাণী
বতর্মানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিশ্ব এগিয়ে চলেছে দ্রুতগতিতে। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়কে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে একে বিকশিত ও আলোকিত করতে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট চালু হওয়ায় আমি আনন্দিত। নানা প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে আমার সহকর্মীরা তাদেঁর আন্তরিক প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট চালু করায় আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।
আমি বিশ্বাস করি, এই ওয়েবসাইট নি:সন্দেহে দেশের তথ্যপ্রযুক্তিতে একটি নতুন মাত্রা সংযোজন করবে এবং গাইবান্ধাসহ বিশ্ববাসী এ প্রতিষ্ঠানকে নতুনভাবে জানতে পারবেন। ওয়েবসাইটটিতে তথ্য সংযোজনের ক্ষেত্রে অপ্রতুলতা থাকতে পারে। আপনাদের সহযোগিতা ও মূল্যবান পরামর্শ নিয়ে আমরা এই সীমাবদ্ধতা অতি অল্প সময়েই কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে আমি মনে করি।
সুশান্ত কুমার দেব
প্রধান শিক্ষক
স্কুল ইতিহাস
এলকার কতিপয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি শিক্ষার আলো বিতরনের উদ্দেশ্যে ১৯১৬ খ্রিঃ এম.ই স্কুল হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও নানা চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে কালের পরিক্রমায় ১৯৪১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মঞ্জুরী প্রাপ্ত হয়ে ১৯৪২ সালে প্রথম ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশ নেয়। ১৯৭০ সালে সরকারিকরণের মাধ্যমে বিদ্যালয়টির কার্যক্রম বেড়ে যায়। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অনেক জ্ঞানী গুনির জন্ম দেয় যারা দেশ ও জাতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে। এমনকি এই বিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে মেয়েদের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশে প্রথম স্থান ও ২০০৩ সালে জাতীয় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাসহ মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদক পায়। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টি ডাবল শিফটে উন্নীত হয়ে প্রতিবছর প্রায় ১২০০ শিক্ষার্থীকে জ্ঞানের আলো বিতরণ করছে। বিদ্যালয়টির ফলাফল প্রথম থেকেই ভালো এবং পাশের হার প্রায় ১০০%।
স্কুল পরিচিতি
গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, গাইবান্ধা জেলার গাইবান্ধা সদর উপজেলায় গাইবান্ধা পৌরসভার কেন্দ্রস্থল শহীদ সরোহওয়ার্দ্দী রোডে অবস্থিত। চারপাশে সীমান প্রাচীর বেষ্টিত বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ০৪ টি তিন তলা ভবন,একটি প্রধান শিক্ষকের বাসভবন (পরিত্যাক্ত) এবং একটি দ্বিতল ভবন রয়েছে। একটি প্রশাসনিক ভবন, তিনটি একাডেমিক ভবন, একটি ছাত্রী নিবাস। প্রশাসনিক ভবনে রয়েছে অফিস কক্ষ, শিক্ষক বিশ্রামগার, সম্মেল কক্ষ, কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, লাইব্রেরী ,মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম রয়েছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৬ষ্ঠ হতে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত প্রভাতি ও দিবা শিফটে ২০ জন সহকারী শিক্ষক শ্রেনী শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছে। প্রভাতি শিফট সকাল ৭.০০ ঘটিকা হতে ১২.০০ ঘটিকা এবং দিবা শিফট ১২.০০ ঘটিকা হতে ৫.০০ ঘটিকা পর্যন্ত পাঠদান চলে।