Notice Board Please Click to view Class Routine Please Click to view Gallery Please Click to view Result Please Click to view
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্ণার
|
cÖfvwZ kvLv: 28/11/2021 wLª. mKvj: 10.00 Uv †_‡K 11.30 Uv|
* w`ev kvLv: 28/11/2021 wLª. `ycyi: 12.00 Uv †_‡K 01.30 Uv|
জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বার্তা
বর্তমান সরকারের দিন বদলের সনদ রূপকল্প ২০২১ এর মূলমন্ত্র ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগের অন্যতম হলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’।
জাতির পিতার সোনার বাংলা গঠনের নিমিত্ত বর্তমান সরকারের বিশেষ অঙ্গীকার ‘‘আমার গ্রাম-আমার শহর’’ ও ‘‘তারুণ্যের শক্তি-বাংলাদেশের সমৃদ্ধি’’ এর মাধ্যমে প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণ এবং যুব সমাজকে মূল্যবান সম্পদে রুপান্তর করে একটি সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ, মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গঠনে সরকার বদ্ধপরিকর। একটি উন্নতদেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, একটি ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদন ব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের স্বপ্নই দেখিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ মূলত জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রথম সোপান। এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নিমিত্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাপোর্ট টু ডিজিটাল বাংলাদেশ (এটুআই) প্রোগ্রাম জনগণের দারগোড়ায় সেবা পোঁছানো নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন এবং বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ সমন্বয় করেছেন।
মাঠ প্রশাসনের নিউক্লিয়াস হলো জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। জেলা পর্যায়ে সরকার সকল নির্বাহী কাজ সম্পাদন ও সমন্বয় সাধনের পাশাপাশি দেশের সকল জনসাধারণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ ও পূরণে জেলা প্রশাসনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরম্নত্বপূর্ণ। এই সত্যকে সামনে রেখে জেলার সকল কার্যক্রম সমন্বয় সাধনের সুবিধার্থে এবং জনগণের সাথে জেলা প্রশাসনের সম্পর্ক আরও নিবিড় করতে গড়ে তোলা হয়েছে সমৃদ্ধশালী গাইবান্ধা জেলা ওয়েব পোর্টাল।
এই ওয়েব পোর্টালটি জনগণের তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করতে যেমন তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তেমনি তাদের সেবা প্রাপ্তি হবে সহজতর ও স্বল্প ব্যয় সাপেক্ষ। এই পোর্টালের মাধ্যমে-জেলা ভূমি রাজস্ব ও ভূমি ব্যবস্থাপনা, আইন-শৃঙখলা, জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, বিভিন্ন লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ জেলার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ সম্পর্কে বিপুল সংখ্যক সুবিধা ভোগীদেরকে দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নাগরিক সেবা ও জেলার উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পর্কিত তথ্যের পাশাপাশি এই ওয়েব পোর্টালটিতে বিস্তৃত পরিসরে তুলে ধরা হয়েছে গাইবান্ধার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য, সংস্কৃতি , প্রাচুর্য আর সম্ভাবনা। গাইবান্ধার রসমঞ্জুরী, ভূট্টা ও মরিচকে আমরা বিশ্বব্যাপী পরিচিত করতে চাই। আমরা ‘‘স্বাদে ভরা রসমঞ্জুরীর ঘ্রাণ, চরাঞ্চলের ভূট্টা-মরিচ গাইবান্ধার প্রাণ’’ এই স্লোগানে মুখরিত করতে চাই। শিক্ষক-ছাত্র, গবেষক-পর্যটক বা যেকোন অনুসন্ধিৎসু ব্যক্তি গাইবান্ধা সম্পর্কে তাদের অনেক প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাবেন এই ওয়েব পোর্টাল থেকে।
এই পোর্টাল নির্মাণ করতে শ্রম দিয়ে এবং সমৃদ্ধ করতে তথ্য দিয়ে যারা সহায়তা করেছেন তাদের সকলের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং সে সাথে এ পোর্টালকে আরো বর্ণাঢ্য সমৃদ্ধ এবং তথ্যবহুল করার জন্য আপনাদের মতামত ও পরামর্শ কামনা করছি।
মো: অলিউর রহমান
জেলা প্রশাসক,গাইবান্ধা
প্রধান শিক্ষকের বাণী
বতর্মানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিশ্ব এগিয়ে চলেছে দ্রুতগতিতে। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়কে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে একে বিকশিত ও আলোকিত করতে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট চালু হওয়ায় আমি আনন্দিত। নানা প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে আমার সহকর্মীরা তাদেঁর আন্তরিক প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট চালু করায় আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।
আমি বিশ্বাস করি, এই ওয়েবসাইট নি:সন্দেহে দেশের তথ্যপ্রযুক্তিতে একটি নতুন মাত্রা সংযোজন করবে এবং গাইবান্ধাসহ বিশ্ববাসী এ প্রতিষ্ঠানকে নতুনভাবে জানতে পারবেন। ওয়েবসাইটটিতে তথ্য সংযোজনের ক্ষেত্রে অপ্রতুলতা থাকতে পারে। আপনাদের সহযোগিতা ও মূল্যবান পরামর্শ নিয়ে আমরা এই সীমাবদ্ধতা অতি অল্প সময়েই কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে আমি মনে করি।
সুশান্ত কুমার দেব
প্রধান শিক্ষক
স্কুল ইতিহাস
এলকার কতিপয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি শিক্ষার আলো বিতরনের উদ্দেশ্যে ১৯১৬ খ্রিঃ এম.ই স্কুল হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও নানা চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে কালের পরিক্রমায় ১৯৪১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মঞ্জুরী প্রাপ্ত হয়ে ১৯৪২ সালে প্রথম ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশ নেয়। ১৯৭০ সালে সরকারিকরণের মাধ্যমে বিদ্যালয়টির কার্যক্রম বেড়ে যায়। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অনেক জ্ঞানী গুনির জন্ম দেয় যারা দেশ ও জাতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে। এমনকি এই বিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে মেয়েদের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশে প্রথম স্থান ও ২০০৩ সালে জাতীয় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাসহ মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদক পায়। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টি ডাবল শিফটে উন্নীত হয়ে প্রতিবছর প্রায় ১২০০ শিক্ষার্থীকে জ্ঞানের আলো বিতরণ করছে। বিদ্যালয়টির ফলাফল প্রথম থেকেই ভালো এবং পাশের হার প্রায় ১০০%।
স্কুল পরিচিতি
গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, গাইবান্ধা জেলার গাইবান্ধা সদর উপজেলায় গাইবান্ধা পৌরসভার কেন্দ্রস্থল শহীদ সরোহওয়ার্দ্দী রোডে অবস্থিত। চারপাশে সীমান প্রাচীর বেষ্টিত বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ০৪ টি তিন তলা ভবন,একটি প্রধান শিক্ষকের বাসভবন (পরিত্যাক্ত) এবং একটি দ্বিতল ভবন রয়েছে। একটি প্রশাসনিক ভবন, তিনটি একাডেমিক ভবন, একটি ছাত্রী নিবাস। প্রশাসনিক ভবনে রয়েছে অফিস কক্ষ, শিক্ষক বিশ্রামগার, সম্মেল কক্ষ, কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, লাইব্রেরী ,মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম রয়েছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৬ষ্ঠ হতে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত প্রভাতি ও দিবা শিফটে ২০ জন সহকারী শিক্ষক শ্রেনী শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছে। প্রভাতি শিফট সকাল ৭.০০ ঘটিকা হতে ১২.০০ ঘটিকা এবং দিবা শিফট ১২.০০ ঘটিকা হতে ৫.০০ ঘটিকা পর্যন্ত পাঠদান চলে।